বাংলাদেশের ভিসা আবেদন করার নিয়ম এবং প্রয়োজনীয় তথ্যাদি সম্পর্কে জানুন
কানাডা স্টুডেন্ট ভিসা যোগ্যতাপ্রিয় পাঠক্রম আপনি কি বাংলাদেশের ভিসা আবেদন করার নিয়ম সম্পর্কে জানতে গুগলে
সার্চ করেছেন? তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য। শান্তিপূর্ণ এবং সুন্দর যে এ
ভরপুর দেশে অনেক বিদেশি পর্যটক বছরের বেশ কিছু সময় পর্যটনের জন্য বাংলাদেশে
ভ্রমণ করে থাকেন। তাছাড়া বাংলাদেশের নাগরিক হয়েও যারা বিদেশে নাগরিকত্ব রয়েছে
তাদের ক্ষেত্রেও বাংলাদেশে ভ্রমণ করার বা আসার জন্য বাংলাদেশী ভিসা প্রয়োজন হয়।
সেজন্য বাংলাদেশের ভিসা আবেদন করার নিয়ম এবং যাবতীয় তথ্য সম্পর্কে জানতে আমরা
অনেকেই গুগলে সার্চ করে থাকি। তাই আপনাদের জন্য আজকের আর্টিকেলে বাংলাদেশের ভিসা
আবেদন করার কিছু প্রয়োজনীয় তথ্য নিয়ে এসেছি। চলুন তাহলে দেরি না করে
বাংলাদেশের ভিসা আবেদন এবং অন্যান্য তথ্যাদি সম্পর্কে জানতে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি
মনোযোগ দিয়ে পড়ি।
সূচিপত্র: বাংলাদেশের ভিসা আবেদন করার নিয়ম এবং প্রয়োজনীয়
তথ্যাদি সম্পর্কে জানুন
বাংলাদেশের ভিসা আবেদন
বাংলাদেশের সরকার বিভিন্ন দেশের নাগরিকদের বিভিন্ন ধরনের ভিসা প্রদান করে থাকে।
তাই আপনাকে প্রথমেই জানতে হবে আপনি কোন ধরনের ভিসার জন্য আবেদন করতে চাচ্ছেন।
বিভিন্ন ধরনের ভিসার জন্য বিভিন্ন ধরনের নথিপত্র প্রয়োজন হয়। চলুন তাহলে এখন
জেনে আসি বাংলাদেশি ভিসার প্রয়োজনীয় নথিপত্র গুলো কি কি।
বাংলাদেশী সরকার যে সকল ভিসা প্রদান করে থাকে এর মধ্যে আপনার কোনটি প্রয়োজন তা
যাচাই করার পর আপনাকে জানতে হবে কি কি নথিপত্র সংযুক্ত করতে হবে। বাংলাদেশি
সরকার যে সকল ভিসা প্রদান করে থাকে তা হল:
- শিক্ষার্থী ভিসা
- বিনিয়োগকারী ভিসা
- ইন্টার্ন বা গবেষণা ভিসা
- পর্যটন ভিসা
- কূটনৈতিক ও অফিসিয়াল ভিসা
- পর্যটন পরিবার ভিসা
- এনজিও ভিসা
- ওয়ার্ক পারমিট ভিসা
- ব্যবসায়িক ভিসা
- সরকারি প্রতিনিধি ভিসা
বাংলাদেশী ভিসার প্রয়োজনীয় নথিপত্র
বাংলাদেশী সরকার বিভিন্ন দেশের নাগরিকদের বাংলাদেশ ভ্রমণের জন্য উপরোক্ত
বিষয়গুলো প্রদান করে থাকে। বাংলাদেশের ভিসা আবেদন সাধারণত অনলাইন ফর্ম পূরণের
মাধ্যমে হয়ে থাকে। তবে কিছু কিছু ভিসার ক্ষেত্রে আপনাকে অনলাইনে আবেদন করার পর
প্রয়োজনীয় নথিপত্র সংযুক্ত করে জমা দিতে হবে। চলুন তাহলে জানা যাক উপরোক্ত
ভিসা গুলোর জন্য কি কি নথিপত্র প্রয়োজন।
বাংলাদেশী শিক্ষার্থী ভিসা
- অনলাইনে আবেদন পত্র পূরণ করা।
- দুই কপি সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড সহ ফটোগ্রাফ।
- পাসপোর্ট যার মেয়াদ সর্বনিম্ন ছয় মাস হতে হবে।
- ভিসা আবেদনের ফি রশিদ। (উল্লেখ্য ভারতীয় নাগরিকদের জন্য কোন ফ্রি প্রয়োজন হয় না)।
- পুরাতন পাসপোর্ট সংযুক্ত করতে হবে।
- শিক্ষার্থী ভিসার জন্য শিক্ষার্থীকে অবশ্যই সরকার অনুমোদিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অধ্যয়নরত হতে হবে।
- বাংলাদেশে সরকার অনুমোদিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এর অধীনে ভর্তি সংক্রান্ত কাগজপত্র, পৃষ্ঠপোষকতা, ব্যাংক গ্যারান্টি ইত্যাদি সংযুক্ত করতে হবে।
- শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সুপারিশের নথিপত্র, নন এম্প্লয়মেন্ট সার্টিফিকেট ও পুলিশের ইতিবাচক যাচাই প্রতিবেদনের নথিপত্র সংযুক্ত করতে হবে।
বাংলাদেশী বিনিয়োগকারী ভিসা
- এ ভিসার জন্য অনলাইনে আবেদন ফ্রম পূরণ করতে হবে।
- সদ্য তোলা দুই কপি ছবি সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড সহ দিতে হবে।
- বৈধ পাসপোর্ট যার মেয়াদ সর্বনিম্ন ৬ মাস এবং পুরাতন পাসপোর্ট থাকলে তা সংযুক্ত করতে হবে।
- ভিসা ফি প্রদানের নথিপত্র সংযুক্ত করতে হবে। (উল্লেখ্য ভারতীয় নাগরিকদের জন্য কোন প্রকার ভিসা ফি প্রদান করতে হবে না)
- বিদেশি পুঁজিবিনিয়োগকারী প্রমাণপত্র।
- টুরিস্ট ভিসার জন্য সমস্ত নথিপত্র।
- এই ভিসার জন্য আবেদনকারীর প্রকৃত বিনিয়োগকারী হিসাবে বাংলাদেশের ইনভেস্টমেন্ট ডেভেলপমেন্ট অথরিটি এর সুপারিশ পত্র থাকতে হবে।
- পুলিশের ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট থাকতে হবে।
বাংলাদেশি ইন্টার্ন বা গবেষণা ভিসা
- অনলাইনে আবেদন পত্র ফরম পূরণ করতে হবে।
- সদ্য তোলা সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড সহ দুই কপি ছবি সংযুক্ত করতে হবে।
- বৈধ পাসপোর্ট যার মেয়াদ সর্বনিম্ন 6 মাস থাকতে হবে এবং পুরাতন পাসপোর্ট যদি থাকে তাহলে সংযুক্ত করতে হবে।
- আবেদনকারী যে প্রতিষ্ঠানে ইন্টার্নশিপ , গবেষণা বা প্রশিক্ষণের জন্য অংশগ্রহণ করবে তার সুপারিশ গোত্র সংযুক্ত করতে হবে।
- আবেদনকারীর প্রতিনিয়কারী কর্তৃপক্ষের সুপারিশ পত্র সংযুক্ত করতে হবে।
- পুলিশের ইতিবাচক যাচাই প্রতিবেদন সংযুক্ত করতে হবে।
বাংলাদেশী পর্যটন ভিসা
- অনলাইনে আবেদন পত্র পূরণ করা ফরম সংযুক্ত করতে হবে।
- সদ্য তোলা দুই কপি সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড সহ ছবি সংযুক্ত করতে হবে।
- বৈধ পাসপোর্ট যার মেয়াদ সর্বনিম্ন 6 মাস থাকতে হবে এবং পুরাতন পাসপোর্ট যদি থাকে তাহলে তা সংযুক্ত করতে হবে।
- ভিসা আবেদন ফি রশিদ সংযুক্ত করতে হবে।
- আধার কার্ডের ছবি সংযুক্ত করতে হবে।(আধার কার্ড, ভোটার আইডি,রেশন কার্ড ,ড্রাইভিং লাইসেন্স এবং প্যান কার্ড)।
- ভ্যাক্সিনেশন এর সার্টিফিকেট সংযুক্ত করতে হবে।
- বসবাসের প্রমাণ পত্র সংযুক্ত করতে হবে যেমন ড্রাইভিং লাইসেন্স, ভোটার আইডি ইত্যাদি।
- পেশাদারদের জন্য পেশার প্রমাণপত্র এবং উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের অনাআপত্তি সনদ সংযুক্ত করতে হবে।
- বিদ্যুৎ বিলের প্রমাণ কপি সংযুক্ত করতে হবে।
- বাংলাদেশে কোন নাগরিকের বাসভবনে দর্শনার্থী বা দর্শনার্থীরা থাকেন তবে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির পরিচয় পত্রের একটি কপি জমা দিতে হবে।
বাংলাদেশী কূটনৈতিক ও অফিসিয়াল ভিসা
- অনলাইনে আবেদনপত্র পূরণ করতে হবে।
- সদ্য তোলা দুই কপি সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড সহ ছবির সংযুক্ত করতে হবে।
- বৈধ পাসপোর্ট যার মেয়াদ ছয় মাসের বেশি থাকতে হবে এবং যদি পুরাতন পাসপোর্ট থাকে তা সংযুক্ত করতে হবে।
- ভিসা ফি প্রদান করার রশিদ সংযুক্ত করতে হবে।
- রাষ্ট্রদূত, কূটনৈতিক এবং সমতুল্য কর্মকর্তা এবং তাদের পত্নী ও নির্ভরশীল পরিবারের সদস্যরা এই ভিসার জন্য উপযুক্ত।
- অবশ্যই তাদের ভ্রমণের উদ্দেশ্য অফিশিয়াল ডিউটি হতে হবে।
বাংলাদেশী পর্যটন পরিবার ভিসা
- অনলাইনে আবেদনপত্র পূরণ করতে হবে।
- বৈধ পাসপোর্ট যার মেয়াদ সর্বনিম্ন ৬ মাস হতে হবে এবং পুরাতন পাসপোর্ট থাকলে তাও সংযুক্ত করতে হবে।
- সদ্য তোলা 2 কপি ছবি সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড সহ সংযুক্ত করতে হবে।
- ভিসার ফি প্রদানের নথিপত্র সংযুক্ত করতে হবে।
- এ ভিসার জন্য বাংলাদেশী জাতীয়তার স্ত্রী বা সন্তান কিংবা বাংলাদেশী বংশদূত যারা বিদেশী নাগরিক এবং সেই নাগরিকের স্ত্রী ও সন্তানরা যোগ্য।
- বাংলাদেশী পত্নীর পাসপোর্ট বা জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি সংযুক্ত করতে হবে।
বাংলাদেশি এনজিও ভিসা
- অনলাইনে আবেদন পত্র পূরণ করতে হবে।
- বৈধ পাসপোর্ট যার মেয়াদ সর্বনিম্ন ৬ মাস এবং পুরাতন পাসপোর্ট থাকলে তাও সংযুক্ত করতে হবে।
- সদ্য তোলা দুই কপি সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড সহ ছবি সংযুক্ত করতে হবে।
- ভিসা ফি প্রদানের রশিদ পত্র সংযুক্ত করতে হবে।
- এই ভিসার জন্য নিবন্ধিত এনজিওর কর্মচারীরা যোগ্য।
- এনজিও ভিসার জন্য টুরিস্ট ভিসা সমস্ত নথিপত্র ও এনজিও নিয়োগ পত্র সংযুক্ত করতে হবে।
বাংলাদেশী ওয়ার্ক পারমিট ভিসা
- অনলাইনে আবেদন পত্র পূরণ করতে হবে।
- বৈধ পাসপোর্ট যার মেয়াদ সর্বনিম্ন ৬ মাস হতে হবে এবং পুরাতন পাসপোর্ট থাকলে অবশ্যই সংযুক্ত করতে হবে।
- ভিসা ফি প্রদানের রশিদ পত্র সংযুক্ত করতে হবে।
- সদ্য তোলা দুই কপি সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড সহ ছবি সংযুক্ত করতে হবে।
- এই ভিসার জন্য বিশেষজ্ঞ ,পরামর্শদাতা, কর্মচারী, সরকারি, আধা সরকারি, প্রকল্প বা দেশ ও বিদেশের ঠিকানাদের খামারে নিযুক্ত ব্যক্তিরা যোগ্য।
- ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য নিয়োগপত্র ও সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় সুপারিশপত্র সংযুক্ত করতে হবে।
- নিয়োগ কারি কর্তৃপক্ষের কাজের অনুমতি পত্র ও নিরাপত্তার ছাড়পত্রের সুপারিশ সংযুক্ত করতে হবে।
বাংলাদেশি ব্যবসার ভিসা
- অনলাইন আবেদন পত্র পূরণ করতে হবে।
- সদ্য তোলা দুই কপি সাদা ব্যাকগ্রাউন্ডসহ ছবি জমা করতে হবে।
- বৈধ পাসপোর্ট যার মেয়াদ ছয় মাসের বেশি হতে হবে এবং পুরনো পাসওয়ার্ড থাকলে তার সংযুক্ত করতে হবে।
- ভিসার ফ্রি প্রদান করতে হবে।
- এই ভিসার জন্য ব্যবসায়ী বা ব্যবসায়িক প্রতিনিধিরা যোগ্য।
- আবেদনকারী যে দেশের নাগরিক সে দেশের ট্রেড অ্যাসোসিয়েশন ধরা জারি করা বিনিয়োগ পত্র সংযুক্ত করতে হবে।
- ব্যবসায়িক সার্টিফিকেট,ট্রেড লাইসেন্স সংযুক্ত করতে হবে।
- পুলিশ ক্লিয়ারেন্স রিপোর্ট সংযুক্ত করতে হবে।
বাংলাদেশী সরকারি প্রতিনিধি ভিসা
- অনলাইনে আবেদন ফ্রম পূরণ করতে হবে।
- সদ্য তোলা দুই কপি সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড সহ ছবি সংযুক্ত করতে হবে।
- বৈধ পাসপোর্ট যার মেয়াদ আছে মাসের বেশি থাকতে হবে এবং পুরনো পাসওয়ার্ড থাকলে তাও সংযুক্ত করতে হবে।
- ভিসা ফি প্রদানের রশিদ পত্র সংযুক্ত করতে হবে।
- আবেদনকারীর ফোন নম্বর এবং ইমেইল ঠিকানা দিতে হবে।
- এ ভিসার জন্য সরকারি আধা সরকারি সরকারি প্রতিনিধি ও তাদের দলের সদস্যরা অথবা তাদের পত্নী বা সন্তানরা যোগ্য ।
- এ ভিসা আবেদনের জন্য মন্ত্রণালয় বা সংগঠন সংস্থার সুপারিশপত্র সংযুক্ত করতে হবে।
উপরোক্ত বিষয়গুলো পড়ার মাধ্যমে আপনারা জানতে পেরেছেন বাংলাদেশের সরকার দ্বারা
যে সকল ভিসা প্রদান করা হয় তার প্রয়োজনীয় বিভিন্ন কাগজপত্র সম্পর্কে। এখন
আমরা জানবো বাংলাদেশি ভিসা আবেদনের জন্য আপনাকে কত টাকা ভিসা ফ্রি এবং সার্ভিস
ফি প্রদান করতে হবে।
বাংলাদেশী ভিসা ফি এবং সার্ভিস ফি
বাংলাদেশের যে সকল ভিসা প্রদান করা হয় তা সকল ভিসার ক্ষেত্রে একই ধরনের ভিসা
ফি প্রদান করতে হয়। তবে শুধুমাত্র ভারতীয় নাগরিকদের জন্য সকল ভিসার জন্য ভিসা
ফি প্রদান করতে হয় না। অন্যথায় আপনি যদি অন্য দেশে নাগরিক হয়ে থাকেন তাহলে
আপনাকে ৬৯৯.৫ টাকা ভিসা ফি প্রদান করতে হবে। তার সাথে আপনাকে পর পরিষেবা এবং
বাংলাদেশের ডেপুটি হাইকমিশনের ভিসা আবেদনের জমা দেওয়ার জন্য মোট ৮২৫ টাকা ফি
প্রযোজ্য করা হবে। আশা করি বাংলাদেশী ভিসা ফ্রি এবং সার্ভিস ফি কত তা আপনারা
জানতে পেরেছেন।
আরো পড়ুন:কাতার কাজের ভিসার দাম কত
বাংলাদেশের ভিসা আবেদন করার জন্য অনলাইনে ভিসা আবেদনের ফরমটি পূরণ করতে হবে।
ফর্মটি পূরণ করার পর আপনি যে দেশে অবস্থান করছেন সে দেশে বাংলাদেশের ভিসা আবেদন
কেন্দ্র কোথায় আছে তা খোঁজ করতে হবে। এরপর আপনি যে ভিসার জন্য আবেদন করতে
যাচ্ছেন সে ভিসার ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় সকল কাগজপত্র আপনাকে সংযুক্ত করতে হবে।
আরো পড়ুন:সরকারি ভাবে ইউরোপ যাওয়ার উপায়
প্রতিটি কাগজপত্র অবশ্যই বৈধ এবং সত্য হতে হবে। অবৈধ কাগজপত্র সংযুক্ত করার
কারণে আপনার ভিসা বাতিল হতে পারে। তাই ভিসা আবেদন করার পূর্বে আপনার কাগজপত্র
সঠিক এবং সত্য কিনা তা অবশ্যই যাচাই করবেন। সকল কাগজপত্র সংযুক্ত করে বাংলাদেশি
ভিসা আবেদন কেন্দ্রের জমা করে দিবেন। এভাবে আপনি সহজে বাংলাদেশী যে কোন ভিসা
পেতে পারেন। আশা করি বাংলাদেশের ভিসা আবেদন করার নিয়ম এবং প্রয়োজনীয় তথ্যাদি
সম্পর্কে আপনারা জানতে পেরেছেন।
মন্তব্য
বাংলাদেশ একটি জনবহুল এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর এক দেশ। এখানে আপনি
ব্যবসায়ী কিংবা প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতেও ভ্রমণ করতে পারেন। সারাবছর
বিশ্বের বিভিন্ন জায়গা থেকে নাগরিকগণ বাংলাদেশে বিভিন্ন কাজে এবং ভ্রমণের জন্য
আসে। তাদের এই ভ্রমণের কাজটি সহজ করার জন্য আজকের আর্টিকেলে বাংলাদেশের ভিসা
আবেদন করার নিয়ম এবং প্রয়োজনীয় তথ্য সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।
আরো পড়ুন:সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসার দাম কত
আশা করি আজকের আর্টিকেলটি আপনার ভালো লাগবে। আর্টিকেলটি ভালো লাগলে অবশ্যই
বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন এবং কমেন্টের মাধ্যমে মতামত প্রকাশ করুন। এমন অনেক
প্রয়োজনীয় তথ্য জানতে
www.twestinfo.com পেজে চোখ রাখুন।
টুইস্ট ইনফোর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন।প্রতিটি কমেন্টের উত্তর দেয়া হয়।
comment url