খালি পেটে শসা খাওয়ার উপকারিতা এবং ওজন কমাতে শসা খাওয়ার নিয়ম
সকালে খালি পেটে কি খেলে ওজন বাড়ে
বর্তমানে অনেকেই গুগলে এ সার্চ করে থাকেন খালি পেটে শসা খাওয়ার উপকারিতা আছে
কিনা এবং ওজন কমাতে শসা খাওয়ার নিয়ম ।আজকের আর্টিকেলটি তাদের জন্য যারা খালি
পেটে শসা খাওয়ার উপকারিতা,ওজন কমাতে শসা খাওয়ার নিয়ম,শসা দিয়ে ফর্সা হওয়ার
উপায়,শসা খাওয়ার সঠিক সময় সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন এবং গর্ভাবস্থায় শসা খাওয়া
যাবে কিনা।
শসা আমাদের অতি পরিচিত একটি খাবার। সাধারণত শসা আমরা সালাদ হিসেবে খেয়ে থাকি।
যেকোনো অনুষ্ঠান অথবা বাসার ভালো কিছু রান্নাবান্না করা হলে আমরা সালাদ হিসাবে
সর্বপ্রথম খাদ্য তালিকায় শসা রাখি।তবে অনেকের মনে প্রশ্ন রয়েছে ওজন কমাতে শসা
খাওয়ার নিয়ম এবং খালি পেটে শসা খাওয়ার উপকারিতা গুলো জানার জন্য।শসা সম্পর্কিত
সকল তথ্য পেতে আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
সূচিপত্র: খালি পেটে শসা খাওয়ার উপকারিতা এবং ওজন কমাতে শসা খাওয়ার
নিয়ম
শসা খাওয়ার সঠিক সময়
যেকোনো জিনিস খাওয়ার আগে তার সঠিক সময় গুলো জেনে নেওয়া অতি জরুরী।আপনি যত
উপকারী খাবার খান না কেন যদি সঠিক সময় না খান তাহলে এতে আপনার ক্ষতি হতে
পারে।শসা খাওয়া সঠিক সময় অনেকেই জানেনা যার কারণে উপকারের তুলনায় ক্ষতির ভাগ
বেশি থাকে।
আরো পড়ুন:পাথরকুচি পাতা কখন খেতে হয়
শসা সহজে হজম হয় না যার কারণে আপনি রাত্রিবেলা ছাড়া সারাদিনে যে কোন সময় শসা
খেতে পারেন বিশেষ করে সকালে অথবা বিকেলে শসার খালাত বানিয়ে খেতে পারেন।আশা করি
শসা খাওয়ার সঠিক সময় সম্পর্কে জানতে পেরেছেন চলুন এবার শসা খাওয়ার নিয়ম
সম্পর্কে জেনে নেই।
শসা খাওয়ার নিয়ম
পৃথিবীতে যেকোনো ধরনের খাবার খাওয়া নির্দিষ্ট কিছু নিয়ম রয়েছে।যদি আপনি
নিয়ম ছাড়া খান তাহলে আপনার শরীরের জন্য ক্ষতি হতে পারে।তাই সঠিকভাবে শসা
খাওয়ার নিয়ম জানুন।শসা বিভিন্ন উপায়ে খাওয়া যায় তবে আমরা বেশিরভাগ সময়
শসা সালাদ হিসাবে খেয়ে থাকি।তবে অনেকেই আবার কাঁচা শসা রান্না করে খেয়ে থাকে।
আরো পড়ুন:নিম পাতা খাওয়ার নিয়ম
কিন্তু নব্বই শতাংশ মানুষই শসা খাওয়ার সঠিক নিয়ম না জানার কারণে তারা সঠিক
উপকার পায় না।শসা খাওয়ার আগে সর্বপ্রথম শসা গুলো ভালো মতো পরিষ্কার পানিতে ১
থেকে ২ ভালোভাবে ধুয়ে নিতে হবে তারপর খোসা বা চিলকা সহ সালাদ তৈরি করে খেতে
খেতে পারেন অথবা শসার যে কোনো রেসিপি তৈরি করে খেতে পারেন।
আরো পড়ুন:সজনে পাতার গুড়া করার নিয়ম
অনেক মানুষই শসার চিলকা বা খোসা ছাড়িয়ে তারপর সালাদ তৈরি করে খায় কিন্তু
শসার খোসার মধ্যে অনেক গুরুত্বপূর্ণ কিছু ভিটামিন রয়েছে যা আমাদের শরীরের জন্য
অনেক উপকার। সুতরাং শসা সালাদ তৈরি করে খাওয়ার সময় খোসা বা চিলকা সহ কাটবেন।
খালি পেটে শসা খাওয়ার উপকারিতা
শরীরের ডিটক্সিফাই করার জন্য সেরা হচ্ছে শসা। আপনি চাইলে প্রতিদিন সকালে খালি
পেটে শসার রস বা জুস তৈরি করে খেতে পারেন অথবা শসার সালাদও খেতে পারেন।এতে
আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেকটাই বৃদ্ধি করে তুলে খালি পেটে শসা
খাওয়ার উপকারিতা আরো অনেক রয়েছে চলুন জেনে নেই।
- রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ : শাসার মধ্যে থাকা ফাইবার ও ফ্লুইডসমৃদ্ধ কিছু উপাদান থাকায় শরীরে পানির পরিমাণ বাড়ায়।এছাড়া শসার মধ্যে থাকা পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং ফাইবার থাকার কারণে আমাদের শরীরের উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে অনেকটাই সাহায্য করে ।
- কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ : শসা এবং শসার চিলকার মধ্যে স্টেরল নামের এক ধরনের উপাদান রয়েছে যা আমাদের শরীরের কোলেস্টরলে নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।
- শরীরে ভিটামিনের শূন্যতা পূরণ করে : প্রতিদিন আমাদের শরীরের যে পরিমাণ ভিটামিন দরকার হয় তার বেশিরভাগই শসার মধ্যে রয়েছে। শসার মধ্যে থাকা ভিটামিন এ, বি, ও সি আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং আমাদের শরীরের পর্যাপ্ত পরিমাণে শক্তি যোগায়।
- হজম ও ওজন কমাতে সাহায্য করে : কাঁচা শসা চিবিয়ে খেলে হজম শক্তি বৃদ্ধি হয় এবং ওজন কমাতে শসা হচ্ছে আদর্শ টনিক। কারণ শসার মধ্যে থাকা ফাইবার আমাদের ওজন কমাতে অনেকটাই সাহায্য করে।
- চোখের জ্যোতি বৃদ্ধি করে : অনেক মানুষই শসা গোলাকৃতি করে কেটে চোখের উপরে দিয়ে কিছুক্ষণ সময় শুয়ে থাকে কারণ চোখের পাতার উপর জমে থাকা ময়লা গুলো শসা রাখার কারণে পরিষ্কার হয়ে যায় আর চোখের জ্যোতি দিন দিন বাড়িতে থাকে।
- কিডনি ও লিভার কে সুরক্ষা রাখে : প্রতিদিন সকালে খালি পেটে শসার জুস বা সালাদ খাওয়ার কারণে কিডনি ও লিভার অনেকটাই ভালো থাকে।
- ডাইবেটিস নিয়ন্ত্রণ : যারা ডায়াবেটিস রোগে আক্রান্ত হয়েছিল তারা প্রতিদিন সকালে খালি পেটে কিছু পরিমাণ শসার সালাদ খেতে পারেন এটি আপনার ডায়াবেটিস অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
- হাতের নখ ও চুলকে সতেজ রাখে : শসার মধ্যে থাকা খনিজ সিলিকা আমাদের মাথার চুলকে অনেকটা সতেজ রাখে পাশাপাশি আমাদের হাতের নখকে কেউ সতেজ করে তোলে। এছাড়াও শসার মধ্যে প্রচুর পরিমাণে সালফার ও সিলিকা আমাদের চুল পড়া বন্ধ করে এবং চুল বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
- আমাদের শরীরের ইউরিক এসিড কমায় : শসার মধ্যে থাকা প্রচুর পরিমাণে সিলিকা যা আমাদের শরীরের মধ্যে অতিরিক্ত জমে থাকা ইউরিক এসিড গুলো বের করে দেয়। যার ফলে আমাদের শরীরের বাতব্যথা অনেকটাই কমে যায়।
- ক্যান্সার প্রতিরোধ করে: প্রতিদিন সকালে খালি পেটে শশার জুস বা শসার সালাদ খাওয়ার ফলে জরায়ু,স্তন ও মূত্র গ্রন্থিসহ বিভিন্ন স্থানের ক্যান্সার হওয়া থেকে অনেকটাই ঝুকি কমিয়ে দেয়।
ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী প্রতিদিন কিছু পরিমাণ শসা খেলে আপনার হার্ট,
অ্যাগজিমা ও ফুসফুসের সমস্যা থেকে মুক্তি মিলে। আশাকরি এতক্ষণে উপরে উল্লেখিত
বিষয়গুলো পড়ে জানতে পেরেছেন সকালে খালি পেটে শসা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে।
ওজন কমাতে শসা খাওয়ার নিয়ম
আমরা অনেকেই জানি ওজন কমাতে শসা বিশেষভাবে উপকার করে। ওজন কমানোর জন্য অনেক
সময় আমরা নানান ধরনের ঔষধ খেয়ে থাকি। যা আমাদের ওজন কমানোর পাশাপাশি শরীরের
ক্ষতি করে থাকে। আপনি যদি সহজেই ওজন কমাতে চান তাহলে নিয়মিত শসা খেতে
পারেন।শসার পুষ্টিগুণ ওজন কমাতে সাহায্য করে থাকে।কিছু নিয়মে শসা খাওয়ার ফলে
কিন্তু ওজন কমানো সম্ভব । এখন আপনাদের সাথে আলোচনা করব ওজন কমাতে শসা খাওয়ার
নিয়ম সম্পর্কে ।
- শসার জুস :ওজন কমাতে শসার জুস বিশেষভাবে উপকার করে থাকে। আপনিও ওজন কমানোর জন্য শসার জুস তৈরি করে খেতে পারেন। জুস তৈরি করার জন্য প্রথমে একটি শ্মশান নিয়ে পরিষ্কার করে ধুয়ে নিতে হবে। এরপর আপনি চাইলে চিলকা ফেলে দিয়ে কিংবা চিলকা সহ ব্লেন্ডারে দিয়ে জুস তৈরি করতে পারেন। এই জুস আপনি ভরা পেটে সকালে এবং রাতে খেতে পারেন।
- সালাত হিসেবে :সকল খাবারের পর সালাত হিসেবে শসা আমরা সকলেই পছন্দ করি।খাবারের পর সালাত হিসেবে শসা যেমন খাবারের স্বাদ বৃদ্ধি করে তেমনি ওজন কমাতেও সাহায্য করে।
- দই শসা :ওজন কমানোর জন্য দই শসা একটি উপকারী খাবার। বিকেলের স্নেক হিসেবে আপনি প্রতিদিন দই শসা খেতে পারেন। যা আপনার বিকেলের সময় পেট ভরা রাতে সাহায্য করবে তেমনি ওজন কমাতেও সাহায্য করবে।
তাছাড়া বিভিন্ন ভাজাপোড়া খাবারের সাথে ও নিয়মিত শসা খেতে পারেন এতে করে
তেলের পরিমাণ শরীরে তেমন ক্ষতি সাধন করতে পারবে না। এছাড়া সামান্য খুদা পেলেও
আমরা শসা খেতে পারি। এতে করে শরীরে অতিরিক্ত মেদ জমা হবে না। আশা করি ওজন কমাতে
শসা খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে আপনারা জানতে পেরেছেন।
গর্ভাবস্থায় শসা খাওয়া যাবে কিনা
গর্ভাবস্থার সময় একজন গর্ভবতী মহিলার নানান ধরনের খাবার থেকে বিরত থাকতে হয়।
এর জন্য অনেক গর্ভবতী মহিলার মনে প্রশ্ন থাকে যে গর্ভাবস্থায় শসা খাওয়া যাবে
কিনা । আমরা জানি শশা ওজন কমাতে সাহায্য করে এর জন্য অনেকেই মনে করে
গর্ভাবস্থায় শসা খাওয়ার ফলে ওজন কমে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। কিংবা বাচ্চার
শারীরিক গঠনের সমস্যা হতে পারে।
আসলে গর্ভাবস্থার সময় শসা খাওয়া যাবে কারণ শসা আমাদের শরীরে ওজন কমানোর
পাশাপাশি আরো অনেক ধরনের উপকার করে থাকে যা একজন গর্ভবতী মহিলার জন্য অত্যন্ত
প্রয়োজনীয়। শসাতে রয়েছে ভিটামিন সি, ভিটামিন বি,ভিটামিন কে ও বিভিন্ন ধরনের
খনিজ উপাদান যেমন:আয়রন, পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, জিংক ইত্যাদি।
আরো পড়ুন:গর্ভাবস্থায় বাচ্চার ওজন চার্ট
এ সকল উপাদান একজন গর্ভবতী মহিলার মানসিক চাপ কমাতে, শরীরে ভিটামিনের ঘাটতি
পূরণ করতে, অতিরিক্ত গরম থেকে শরীরকে ঠান্ডা করতে ও বাচ্চার শারীরিক গঠনে
সাহায্য করতে উপকার করবে। তাই বলা যায় যে গর্ব অবস্থায় শসা খাওয়া যাবে কারণ
শসা খাওয়ার ফলে শরীরে উপকার হবে। আশা করি গর্ভাবস্থায় শসা খাওয়া যাবে কিনা এ
সম্পর্কে আপনারা জানতে পেরেছেন।
শসা দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায়
শসা যেমন শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী তেমনি শসা ব্যবহার করে ত্বকেরও
বিভিন্নভাবে উপকার করা যায়। শশা ব্যবহার করলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায,
ত্বকের রেশ হওয়া থেকে রক্ষা পায়, গভীরভাবে ফর্সা করে এবং ত্বকের স্বাস্থ্য
ঠিক রাখে। এ সকল উপকার গুলো পেতে আপনি সসা কিভাবে ব্যবহার করবেন এই বিষয়ে এখন
আলোচনা করা হবে। চলুন তাহলে জানা যাক শসা দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায় গুলো কি কি।
- শসার রস :একটি শসা নিয়ে ভালো করে ব্লেন্ড করে এর রস বের করে নিন। এরপর মুখ ভালো করে পরিষ্কার করে শসার রস মুখে ১৫ মিনিট লাগিয়ে রাখুন। এভাবে সপ্তাহে তিনবার ব্যবহার করলে মুখের কালো দাগ দূর হয়ে যাবে।
- শসার রসের বরফ :শসার রস তৈরি করে এটি ডিপ ফ্রিজে রেখে বরফ করে নিন। এরপর কিছুক্ষণ মুখে ম্যাসাজ করুন।এভাবে ব্যবহার করার ফলে ত্বককে ডিহাইডেট দূর হবে এবং ত্বককে প্রাণবন্তর দেখাবে।
- শসার স্লাইস :শসার স্লাইস করে এটি আপনি সরাসরি ত্বকে ব্যবহার করতে পারবেন। এটি ত্বকে কিছুক্ষণ মেসেজ করুন।এভাবে দেওয়ার ফলে ত্বকের কালো দাগ দূর হবে, ডেট সেলস দূর হবে এবং চোখের নিচে কালো দাগ দূর করতে সাহায্য করবে ।
- শসার পেস্ট :চিলকাসহ শসা ভালো করে ধুয়ে এর পেস্ট তৈরি করুন। এরপর এতে এক চামচ লেবুর রস দিয়ে মিশিয়ে ত্বকে বিশ মিনিট লাগিয়ে রাখুন। এটি ত্বকের ব্রণের সমস্যা দূর করবে পাশাপাশি ত্বক ফর্সা করতে সাহায্য করবে।
- শসা ও মধু :শসার পেস্ট তৈরি করে এতে এক চামচ মধুর ভালো করে মিশিয়ে ১৫ থেকে ২০ মিনিটের মতো ত্বকে লাগিয়ে রাখুন। এরপর ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। এভাবে ব্যবহারের ফলে ত্বক ভিতর থেকে ফর্সা হবে এবং ত্বকের কালো দাগ দূর করতে সাহায্য করবে।
উপরোক্ত নিয়মে আপনি যদি সপ্তাহে ২ থেকে ৩ বার শসা ব্যবহার করেন তাহলে
কিছুদিনের মধ্যে আপনি পরিবর্তন লক্ষ্য করতে পারবেন। শশা আপনার ত্বকের জন্য
উপকারী হবে এবং ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা থেকে রক্ষা করবে। বিশেষ করে শসা
ব্যবহারের ফলে আপনি কিছুদিনের মধ্যেই ফর্সা হতে পারবেন। আশা করি শসা দিয়ে
ফর্সা হওয়ার উপায় সমূহ আপনারা জানতে পেরেছেন।
পরিশেষে কথা
ওজন কমাতে শসা বিশেষভাবে উপকার করে থাকে তেমনি খালি পেটে শসা খাওয়ার কারণেও
আপনি শরীরে বিভিন্ন ধরনের উপকার লক্ষ্য করতে পারবেন। খালি পেটে শসা খেলে নানান
ধরনের রোগ থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব। তাই আজকের আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনাদের
জানাতে চেষ্টা করেছি খালি পেটে শসা খাওয়ার উপকারিতা এবং ওজন কমাতে শসা খাওয়ার
নিয়ম।
আরো পড়ুন:ওজন কমাতে সজনে পাতা
তাছাড়া আজকের আর্টিকেল পড়ার মাধ্যমে আপনারা আরো জানতে পেরেছেন শসা খাওয়ার
সঠিক সময়, শসা খাওয়ার নিয়ম, গর্ভাবস্থায় শসা খাওয়া যাবে কিনা, ওজন কমাতে
শসা খাওয়ার নিয়ম ও শসা দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায় সম্পর্কে। আশা করি আজকের
আর্টিকেলটি আপনাদের উপকারে আসবে।
আরো পড়ুন:ওজন কমাতে চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম
আর্টিকেলটি ভালো লাগলে অবশ্যই শেয়ার করুন এবং এমন আরো তথ্য পেতে
www.twestinfo.com পেইজে চোখ রাখুন।
কমেন্টের মাধ্যমে আপনাদের মতামত প্রকাশ করুন।
টুইস্ট ইনফোর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন।প্রতিটি কমেন্টের উত্তর দেয়া হয়।
comment url