মালদ্বীপে ভিসার ধরন ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

ইন্ডিয়ান ট্যুরিস্ট ভিসা করার নিয়ম প্রিয় পাঠক, মালদ্বীপে ভিসার ধরন ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র,মালদ্বীপ ভিসা করার খরচ,মালদ্বীপের ভিসা কবে খুলবে?মালদ্বীপে কিছু ভ্রমণের স্থান সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে এই পোষ্টটি আপনার জন্য। এই পোস্টে মালদ্বীপ ভিসা করার এবং মালদ্বীপ সম্পর্কে অনেক তথ্য আলোচনা করা আছে।
মালদ্বীপে ভিসার ধরন ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
তাছাড়া মালদ্বীপের ভিসা কবে খুলবে এই সম্পর্কেও আলোচনা করা আছে। যদি আপনি ভ্রমণ কিংবা কাজের জন্য মালদ্বীপ যেতে চান তাহলে এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ুন। আশা করি এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ার পর মালদ্বীপ ভিসা সম্পর্কে আপনাদের কোন তথ্য অজানা থাকবে না।
সূচিপত্রঃ মালদ্বীপে ভিসার ধরন ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

ভূমিকা

মালদ্বীপ একটি অপূর্ব সৌন্দর্যের দেশ। কিছু কিছু ছোট ছোট দ্বীপ নিয়ে এই রাষ্ট্রটি গঠিত। বছরের প্রায় অনেক মানুষই ভ্রমণ কিংবা অন্যান্য কাজে মালদ্বীপ ভ্রমণ করে থাকেন। আর কিছু কিছু মানুষের ইচ্ছা থাকে সেখানে ঘুরতে যাওয়া বা মালদ্বীপ শহর টা কেমন তা দেখার।
তাই আপনাদের এই ইচ্ছা পূরণ করবার জন্য এই আর্টিকেলে মালদ্বীপ যাওয়ার সকল তথ্য আলোচনা করা আছে। মালদ্বীপ ভিসা করার নিয়ম থেকে শুরু করে মালদ্বীপ ভিসা করার খরচ সহ ও ভ্রমণীয় স্থান গুলো আলোচনা করা আছে। চলুন তাহলে মালদ্বীপ সম্পর্কে কিছু তথ্য জেনে নেয়া যাক।

মালদ্বীপ

মালদ্বীপ হলো দক্ষিণ এশিয়ার একটি দ্বীপ দেশ। যা ভারত মহাসাগরের পাশে অবস্থিত। মালদ্বীপ শ্রীলঙ্কা হতে ৪০০ মাইল দক্ষিণ-পশ্চিমে ১০১০ টি দ্বীপ নিয়ে গঠিত। মালদ্বীপের রাজধানীর নাম মালে। এটি বিশ্বের সবচেয়ে নিচু দেশ হিসেবে পরিচিত।মালদ্বীপ নামটি মালের শব্দ থেকে এসেছে।

এদেশে বসবাসকারী নাগরিকদের মালদ্বীপীয় বলা হয়। মালদ্বীপের নাগরিকদের ধর্ম ও সুন্নি ইসলাম হিসেবে পরিচিত। মালদ্বীপে প্রায় ৮০০ বছর ধরে ইসলামী প্রতিষ্ঠিত ছিল। বর্তমানে এরা ইসলাম ধারায় প্রভাবিত।মালদ্বীপের মোট আয়তন ৩০০ কিলোমিটার।

মালদ্বীপ অর্থনৈতিক দিক দিয়েও বেশ উন্নত। আদিকাল থেকেই সামুদ্রিক মাছ হচ্ছে তাদের অর্থনীতির মূল উৎস। বর্তমানে এ দেশটি পর্যটন দেশ হিসেবেও বেশ পরিচিত। বর্তমানে দেশটি সরকার প্রধান। মালদ্বীপ ক্ষুদ্র দেশ হল এর প্রতিরক্ষা বাহিনী যথেষ্ট সুরক্ষা রয়েছে। ভ্রমণ দেশ হিসেবেও যেমন মালদ্বীপ উন্নত তেমনি আর্থনৈতিকভাবেও এটি উন্নতি লাভ করেছে।

মালদ্বীপে ভিসার ধরন ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

মালদ্বীপে যাওয়ার জন্য তিন ধরনের ভিসা মালদ্বীপ সরকার প্রোভাইড করে থাকে। এই তিন ধরনের ভিসা করার নিয়ম ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সম্পর্কে নিজে আলোচনা করা হলো:

ভ্রমণ ভিসা

ভ্রমণ করার জন্য যদি কোন ব্যক্তি মালদ্বীপে যেতে চায় তাহলে ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে। ভ্রমণ ভিসার জন্য মালদ্বীপ সরকার মাত্র ৩০ দিনের স্থায়িত্বের সময় দিয়ে থাকে। এই ভিসা পাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র গুলো নিম্নরূপ:
  • পাসপোর্ট এর মেয়াদ কমপক্ষে ছয় মাসের বেশি থাকতে হবে।
  • মালদ্বীপে প্রবেশ ও ছেড়ে যাওয়ার জন্য যাত্রীর বিমান টিকেট কেটে রাখতে হবে।
  • প্রবেশ করার পূর্বে অবশ্যই হোটেল বুকিং থাকতে হবে।
  • মালদ্বীপে অবস্থান ও বিভিন্ন খরচের জন্য পর্যাপ্ত ক্যাশ নিয়ে যেতে হবে। বাংলাদেশের টাকা রুপিতে কনভার্ট করে নিতে হবে। তাছাড়া আপনার ডুয়েল কারেন্সি কার্ড থাকলে এনডেসমেন্ট করতে হবে।
  • ভ্রমণকারীর দুইটি ছবি লাগবে।
  • ভ্রমণকারী কোন দেশের নাগরিক তার প্রমাণপত্র লাগবে।

বিজনেস ভিসা

যদি কেউ ব্যবসার কাজে মালদ্বীপ যেতে চায় তাহলে তাকে ব্যবসায়িক বা বিজনেস ভিসার আবেদন করতে হবে। ব্যবসায়িক কাজে মালদ্বীপ ভিসা পেতে নিম্নের কাগজপত্র জমা দিতে হবে।
  • পাসপোর্ট এর বায়োডাটা পৃষ্ঠার একটি ফটোকপি।
  • ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের নিবন্ধন কাগজ।
  • বিজনেস ভিসার আবেদনকারীর লক্ষ্য ও কত সময় কাজ করছেন এবং কোথায় থাকে তার সংশ্লিষ্ট প্রমাণপত্র।
  • মালদ্বীপে খরচ করার মত পর্যাপ্ত কেশ।

আত্মীয়দের দেখা করার ভিসা

মালদ্বীপে বসবাসরত পরিবারের সাথে যদি অন্য কোন রাষ্ট্রের লোক দেখা করতে চায় তাহলে এ ভিসা প্রদান করা হয়। এ ভিসার জন্য নিম্নলিখিত কাগজপত্র জমা দিতে হবে:
  • পাসপোর্ট এর মেয়াদ অবশ্যই ৬ মাস থাকতে হবে।
  • আবেদনকারীর দুইটি ছবি জমা দিতে হবে।
  • আবেদনকারী বাসস্থানের প্রমাণ জমা দিতে হবে।
  • মালদ্বীপ ত্যাগ করার জন্য রিটার্ন বিমান টিকেট থাকতে হবে।
  • মালদ্বীপে বসবাসরত পরিবার বা আত্মীয়দের কাছ থেকে আমন্ত্রণের একটি চিঠি থাকতে হবে।
  • খরচ করার জন্য অবশ্যই পর্যাপ্ত বৈদেশিক অর্থ থাকতে হবে।
বর্তমান সময়ে উপরোক্ত ভিসা গুলো মালদ্বীপ থেকে প্রোভাইড করা হয়। ওয়ার্ক পারমিটের ভিসা মালদ্বীপ সরকার থেকে নতুন করে প্রদান করা হচ্ছে। সেই ভিসা সম্পর্কে পরবর্তীতে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।

মালদ্বীপ ভিসা করার খরচ

অনেকে মালদ্বীপ ভ্রমণ করার জন্য গিয়ে থাকে। আবার অনেকেই কাজের জন্য যায়। এই দুই ক্ষেত্রে মালদ্বীপ ভিসা খরচ দুই রকম। মালদ্বীপ ভিসা কত দিনের জন্য করা হয়েছে তার ওপরও খরচ নির্ভর করে। মালদ্বীপে সকল দেশের নাগরিক মাত্র ৩০ দিনের জন্য স্থায়িত্বের সময় পেয়ে থাকে।শুধুমাত্র ইন্ডিয়ান এবং ব্রুনাইলের নাগরিকেরা ৯০ দিনের মতো সময় পায়।

অতিরিক্ত আরও ৬০ দিন সময় বাড়িয়ে নেওয়ার জন্য ৭০০ আরএফ ফি (মালদ্বীপীয় রুপি) দিতে হয়। মালদ্বীপে ভ্রমণ করার যাওয়ার জন্য ভিসা খরচ ১০০০০ থেকে ১২০০০০ টাকার মত হতে পারে। মালদ্বীপে পৌঁছানোর পর হোটেল কিংবা রিসোর্ট ভাড়া থেকে শুরু করে খাবার খরচ প্রায় ১ থেকে ১.৫ লাখ টাকা হতে পারে।

এই খরচ নির্ভর করবে আপনি কিরকম জায়গায় থাকবেন এবং কেমন খাবার খাবেন। ৬০ থেকে ৯০ দিন থাকার জন্য এ খরচের পরিমাণ আরো বেড়ে যেতে পারে। আশা করি মালদ্বীপ ভিসা করার খরচ ও সেখানে ভ্রমণের খরচ সম্পর্কে কিছুটা ধারণা দিতে পেরেছি।

মালদ্বীপে কত দিন থাকা যায়?

মালদ্বীপে কতদিন থাকা যায় এই প্রশ্নের উত্তরে বলব তা নির্ভর করে আপনার ভিসার প্রকৃতির ওপর। মালদ্বীপ থাকার জন্য দুই রকম ভিসা দিয়ে থাকেন। বিশেষ সকল দেশের নাগরিকদের জন্য ৩০ দিনের স্থায়িত্বের ভিসা প্রদান করে।

বেশি দিন থাকার জন্য তারা সর্বোচ্চ ৬০ দিনের অনুমতি প্রদান করেন। সেক্ষেত্রে আপনাকে এক্সট্রা মালদ্বীপীয় ফি প্রদান করতে হবে। শুধুমাত্র ভারতীয় নাগরিকদের জন্য ৯০ দিনের স্থায়িত্বের ভিসা প্রদান করে। এবং ব্রুনাইয়ের নাগরিকদের জন্য ১৫ দিনের অনুমতি দেওয়া হয়। আর যারা কাজের জন্য মালদ্বীপ যায় তাদের ক্ষেত্রে কতদিন সেখানে থাকবে তার ওপর খরচ করে ভিসা করা হয়।

মালদ্বীপের ভিসা কবে খুলবে?

আমরা সকলেই জানি কিছু সময়ের জন্য মালদ্বীপের ভিসা প্রদান করার কাজ বন্ধ ছিল। প্রায় চার বছর পর বাংলাদেশী কর্মীদের জন্য মালদ্বীপের ভিসা উন্মুক্ত করা হয়েছে। অবৈধ অধিবাসীর শ্রমিক মালদ্বীপে বেড়ে যাওয়ার কারণে ২০১৯ সালে এই আইন জারি করা হয় যে মালদ্বীপে কোন শ্রমিক নেওয়া হবে না। 

ওই একই সালে গণনা করে দেখার পর প্রায় এক লাখ থেকেও বেশি শ্রমিক মালদ্বীপে ছিল। সকলে অবৈধভাবে মালদ্বীপ প্রবেশ করেছে। এর জন্য মালদ্বীপ সরকার বাংলাদেশীদের প্রবেশের নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল। এই নিষেধাজ্ঞা জারি করার পর ভারত শ্রীলঙ্কা নেপাল ও অন্যান্য দেশের শ্রমিক মালদ্বীপে প্রচুর বেড়ে গিয়েছিল।

এর জন্য অবৈধ অধিবাসীদের সমস্যা সমাধান করতে বড় ধরনের অভিযান চালানো সিদ্ধান্ত নিয়েছিল মালদ্বীপ সরকার। এই অভিযানে প্রায় ১০০ এর বেশি শ্রমিক আটক করা হয়েছিল। গত 17 ই ডিসেম্বর থেকে মালদ্বীপে শ্রমিক বা কাজের ভিসা প্রদান করার কথা জানিয়েছেন। এখন থেকে কাজের জন্য সকলেই মালদ্বীপ ভ্রমণ করতে পারবেন। কিন্তু অদক্ষ শ্রমিকদের জন্য এ ভিসা স্থগিত রাখা হয়েছে।

মালদ্বীপের কিছু ভ্রমনের স্থান

মালদ্বীপে রয়েছে অসংখ্য দ্বীপের সমাহার। ছোট দেশ হলেও সেখানে দর্শনীয় স্থান রয়েছে প্রচুর। এ সকল দর্শনীয় স্থান ঘুরতে বছরে প্রায় বিশেষ সকল দেশের মানুষ সেখানে ভ্রমণ করে। তাই মালদ্বীপের কিছু ভ্রমণের স্থান সম্পর্কে নিচে আলোচনা করা হলো:

মালে:মালদ্বীপের রাজধানী হল মালে। সেখানে প্রায় এক হাজারেরও বেশি দ্বীপ রয়েছে। এ দ্বীপে রয়েছে প্রচুর জনসমাবেশ। এটি প্রায় দেড় কিলোমিটার লম্বা ও এক কিলোমিটার চওড়া।
বানানা রিফ: নাম শুনেই মনে হচ্ছে বানানা মানে কলার দ্বীপ। এই দ্বীপে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ এর কলা গাছ। তাই এই দ্বীপের নাম বানানা রিফ রাখা হয়েছে।

মাফুসী দ্বীপ: এ দ্বীপে রয়েছে ছোট ছোট হাঙর, কচ্ছপ, মনটা ও বিভিন্ন সামুদ্রিক মাছ। ওয়াটার ড্রাইভিং ও এস কেচিং করার জন্য আকর্ষণীয় এই দ্বীপ।

ওয়াটার স্পট: এ দ্বীপের চারপাশে সমুদ্রের সৌন্দর্যে নিবিড় ভাবে উপভোগ করতে পারবেন। কি দীপকে ঘিরে প্রায় চারিপাশে রয়েছে সমুদ্রের নীল পানি। তাছাড়া এই দ্বীপে রংবেরঙের পুরনো ভবনও মসজিদও দেখা যায়।

গ্রান্ড ফ্রাইডে মসজিদ: মালদ্বীপের সবচেয়ে আকর্ষণীয় দর্শনীয় স্থান হচ্ছে গ্রান্ডফাইডে মসজিদ। এ মসজিদ দেখতে প্রায় বিশ্বের সকল পর্যটকরাই বছর বছরে ভিড় করে। এটি দেখার মত একটি আকর্ষণীয় জায়গা।

ভাদু দ্বীপ: অন্যসব দ্বীপের মত এটি খুব আকর্ষণীয় একটি দ্বীপ। চারপাশের গাছ পালায় ঘেরা সবুজ প্রকৃতি ও সমুদ্রের পানি এই দ্বীপকে করে তোলে সুন্দর্যের সমারোহ।

ওথিমু দ্বীপ: মালদ্বীপের আরেকটি আকর্ষণীয় দর্শনীয় স্থান হল ওধিমু দ্বীপ। বছরের প্রায় সকল সময়ই পর্যটকরা অত্যন্ত জনপ্রিয়তা ও আকর্ষণীয়তা নিয়ে দিবে ঘুরতে আসেন।
বারস দ্বীপ:এই দ্বীপকে সবাই হানিমুনের জন্য বিখ্যাত হিসেবে মনে করে। ভারতের সামুদ্রিক এলাকাগুলোর মধ্যে এ দ্বীপে বিলাসবহুল প্রচুর রিসোর্ট রয়েছে। ওয়াটার স্কাইয়িং, উইন্ড সাফিং, ওয়াটার বোডিং ও কেনিং করার জন্য এই দ্বীপ আকর্ষণীয়।

হুলহুমালে দ্বীপ:মালদ্বীপের মধ্যমণি হিসেবে এই দ্বীপকে বলা হয়। অল্পবের মধ্যে মালদ্বীপ ঘুরতে চাইলে এই দ্বীপ পর্যটকদের কাছে বেশ জনপ্রিয়। এ দ্বীপের মধ্যে কিছু দর্শনীয় স্থান রয়েছে যেমন হুলহুমলে বীচ,হুলহুমালে সেন্ট্রাল পার্ক, এইচডিসি বিল্ডিং এবং হুকুর মিসকি।

মেহিরী দ্বীপ:এ দ্বীপ প্রর্থিব জগত থেকে সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন। এ দ্বীপে প্রায় ৩০ টি ভিলা রয়েছে। ভেজা মৌসুমে এই দ্বীপের বিভিন্ন রেস্তোরায় মুখরোচক খাবার পাওয়া যায়।

এ সকল দর্শনের স্থান ব্যতীত আরও প্রচুর দর্শনীয় স্থান রয়েছে মালদ্বীপে। প্রথম অবস্থায় এ সকল দ্বীপে ঘুরতে যাওয়া খুবই সহজ এবং সময় সাপেক্ষ হবে। মালদ্বীপের ভ্রমণের স্থানগুলোর মধ্যে এখানে কিছু ভমনীয় স্থানের কথা উল্লেখ করা হলো।

মন্তব্য

এশিয়া মহাদেশের মধ্যে মালদ্বীপ একটি অপূর্ব সৌন্দর্যের দেশ। এটি ভ্রমণের জন্য এশিয়া মহাদেশের সর্বপ্রথম পর্যায়ে পড়ে। বিশ্বের সকল পর্যটক বছরের প্রায় সবসময়ই মালদ্বীপ ভ্রমণে আসে। মালদ্বীপের বিভিন্ন ভিসার ধরন ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ও মালদ্বীপের কিছু ভ্রমণের স্থান সম্পর্কে আপনাদের মাঝে তুলে ধরার সামান্য প্রচেষ্টা মাত্র।

 আশা করি আজকের পোস্টটি আপনাদের কাছে ভালো লেগেছে। পোস্টটি শেয়ার, কমেন্ট ও লাইক করে পাশে থাকবেন। আরো তথ্য পেতে www.twestinfo.com পেজে চোখ রাখুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
1 জন কমেন্ট করেছেন ইতোমধ্যে
  • ayattips
    ayattips February 21, 2024 at 10:05 AM

    সুন্দর হয়েছে। 👌

মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

টুইস্ট ইনফোর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন।প্রতিটি কমেন্টের উত্তর দেয়া হয়।

comment url