ইন্ডিয়ান টুরিস্ট ভিসা আবেদন ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সম্পর্কে পড়ুন

ভারতের দর্শনীয় স্থানের ভ্রমণ গাইড ভ্রমণ প্রেমীদের জন্য ইন্ডিয়া একটি অন্যতম জায়গা। তাই ইন্ডিয়ান টুরিস্ট ভিসা আবেদন ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র , ইন্ডিয়ান ট্যুরিস্ট ভিসা পেতে কত টাকা লাগে ও কতদিন পর ভিসা প্রদান করা হয় সেই সম্পর্কে আজকের পোস্ট।

ইন্ডিয়ান ট্যুরিস্ট ভিসা করার প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ও নিয়ম সম্পর্কে পড়ুন
এ সকল তথ্য আমাদের অনেকেরই জানা নেই যার কারণে আমাদের ইন্ডিয়ার ভিসা পেতে একপ্রকার জটিলতার মুখে পড়তে হয়। তাই সহজে কিভাবে ইন্ডিয়ান ভিসা পাওয়া যায় সেই সম্পর্কে জানতে অবশ্যই সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ুন।
সূচিপত্র: ইন্ডিয়ান টুরিস্ট ভিসা আবেদন ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সম্পর্কে পড়ুন

ভূমিকা

ঘুরতে যাওয়ার জন্য বাংলাদেশের নিকটবর্তী এশিয়া মহাদেশ হিসেবে ইন্ডিয়া সর্বপ্রথম পছন্দ। ইন্ডিয়া ঘুরতে যাওয়া প্রায় অনেকেরই স্বপ্ন। ইন্ডিয়া একটি অপূর্ব সৌন্দর্যের দেশ। যেখানে একই সময় বিভিন্ন ঋতুর পরিবেশের ছাপ দেখা যায়। কিন্তু এখনকার সময় সঠিক নিয়মে ভিসা আবেদন করতে না পারায় অনেকেরই ইন্ডিয়ার যাওয়ার স্বপ্ন অপূর্ন থেকে যায়। তাই ভিসা সম্পর্কে সকল তথ্য জানতে সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ুন।

ইন্ডিয়ান ভিসা কত ধরনের হয়

ইন্ডিয়া যাওয়ার ভিসা অনেক রকমের হয়ে থাকে। ঘুরতে যাওয়ার জন্য টুরিস্ট ভিসা, চিকিৎসার জন্য মেডিকেল ভিসা, আন্তর্জাতিক পর্যায়ে কোন সরকার সেমিনার আয়োজন করলে তখন কনফারেন্স ভিসা দিয়ে যেতে হয়। তাছাড়া আরো অনেক ধরনের ভিসা রয়েছে। সকল ভিসা সম্পর্কে জানতে এবং আপনি কোন ভিসা করে ইন্ডিয়া যেতে চান তার নিচের ইন্ডিয়ান ভিসার ধরন থেকে যাচাই করুন।
১. বিজনেস ভিসাঃ বিজনেস ভিসা বিভিন্ন ব্যবসার কাজে ভারতের সফর করার জন্য দেয়া হয়। সে ক্ষেত্রে আপনার বিজনেস ব্যাকগ্রাউন্ড উচ্চ পর্যায় হতে হবে। এ ভিসায় ভারত ৫ বছরের মতো সময় দিয়ে থাকেন।

২. টুরিস্ট ভিসাঃটুরিস্ট ভিসার মাধ্যমে বিভিন্ন দেশ থেকে পর্যটক ভারত ভ্রমণের জন্য যায়। কিন্তু টুরিস্ট ভিসার ভারতের বিভিন্ন রাজ্যের আলাদা আলাদা করে নিতে হয়। টুরিস্ট ভিসার সময় একেবারেই অল্প ধরা হয়। ভারতের আইন অনুযায়ী টুরিস্ট ভিসার মেয়াদ ৩০ দিন হয়ে থাকে।

৩. মেডিকেল ভিসাঃবিভিন্ন চিকিৎসার জন্য ভারতে যাওয়ার জন্য মেডিকেল ভিসার প্রয়োজন হয়। সে ক্ষেত্রে ভারতের স্বীকৃত এবং বিশেষায়িত হাসপাতাল ও চিকিৎসা কেন্দ্রগুলিতে চিকিৎসা সেবা করার জন্য এই ভিসা প্রযোজ্য। মেডিকেল ভিসার সর্বোচ্চ সময়সীমা এক বছর।

৪. কনফারেন্স ভিসাঃবিভিন্ন আন্তর্জাতিক সেমিনার যা সরকার দ্বারা আয়োজিত হয় সেই সেমিনারে অংশগ্রহণ করার জন্য এই ভিসা প্রদান করা হয়। এ ভিসার সময় কাল সম্মেলন শেষ হওয়া পর্যন্ত হয়ে থাকে।

৫. ট্রানজিট ভিসাঃবিভিন্ন দেশ থেকে ভ্রমণকারীরা ভারতের দিয়ে পার হলে এই ভিসা প্রযোজ্য। এভিসার মেয়াদকাল সর্বোচ্চ ১৫ দিন হয়ে থাকে।

৬. প্রজেক্ট ভিসাঃ বিভিন্ন ব্যবসায়ী প্রজেক্ট বিদ্যুৎ ও ইস্পাত খানের মতো প্রকল্প কার্যকর করার জন্য এর ভিসা প্রদান করা হয়। প্রজেক্ট ভিসার সময় প্রকল্প বা চুক্তির সময়কালের বিবেচনা করে বা এক বছর দেয়া হয়।

৭. প্রবেশ ভিসাঃ বিদেশে বসবাস রত নাগরিক যদি ভারতে পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে চায় তাহলে এই ভিসা দেওয়া হয়। এ ভিসার সময় কাল ৫ বছর হয়ে থাকে।

উপরোক্ত ভিসার ক্ষেত্রে পর্যাপ্ত শর্তসাপেক্ষ রয়েছে। এই শর্তসাপেক্ষ পূরণ করলেই আপনাকে ইন্ডিয়ান ভিসা দেওয়া হবে। নয়তো প্রতিবারই ভিসার আবেদন করার পর বাতিল হয়ে যেতে পারে।

ইন্ডিয়ান ট্যুরিস্ট ভিসা করার প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

ইন্ডিয়ান টুরিস্ট ভিসা করার প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সম্পর্কের জানতে নিচের পয়েন্ট গুলো লক্ষ্য করুন:

১. জাতীয় পরিচয় পত্র ও (১৮ বছরের নিচে) জন্ম সনদ।

২. ইউটিলিটি বিল অর্থাৎ বিদ্যুৎ, টেলিফোন, গ্যাস ও পানির বিলের কাগজ (গত ৬ মাস এর ভিতরের) সংযুক্ত করতে হবে।

৩. আর্থিক স্বচ্ছলতার প্রমাণ হিসেবে ১৫০ মার্কিন ডলার মুদ্রার এন্ডোসমেন্ট অথবা আন্তর্জাতিক ক্রেডিট কার্ড বা ৬ মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট সংযুক্ত করতে হবে।

৪. পেশাগত প্রমাণের কাগজ সংযুক্ত করতে হবে।

৫. নতুন পাসপোর্ট এর সাথে পুরাতন পাসপোর্ট (যদি থাকে) সংযুক্ত করতে হবে।

৬. ২×২ সাইজের বর্তমানের ছবি সংযুক্ত করতে হবে।

ইন্ডিয়ান টুরিস্ট ভিসার সর্বোচ্চ ৯০ দিন সময় দেয়া হয়। ভিসা আবেদন করার সময় অবশ্যই উপরুক্ত কাগজপত্র সঠিক নিয়মে সংযুক্ত করতে হবে। কোন একটি ভুল হওয়ার কারণে ভিসা পাওয়ার সম্ভাবনা হারাতে পারেন।

ইন্ডিয়ান টুরিস্ট ভিসা আবেদন

ইন্ডিয়ান ভিসা আবেদন করার পূর্বে অবশ্যই তাদের শর্ত পূরণ এর মাধ্যমে করতে হবে। প্রথমে অনলাইনে ভিসা আবেদনের ফ্রম পূরণ করতে হবে। এই ফরম পূরণ করার জন্য http://www.ivacbd.com এই লিংকে প্রবেশ করুন।
অবশ্যই ফরম পূরণ করার পূর্বে ভালো করে যাচাই করে নিন। ফরম পূরণ করার পর সম্পূর্ণ ফ্রম প্রিন্ট করে IVAC (যমুনা ফিউচার পার্ক, ঢাকা) সেখানে ফরম জমা দিতে হবে। চট্টগ্রাম, রাজশাহী ,খুলনা ও সিলেট বিভাগ ব্যতীত সকলকেই ঢাকা আইবিএসি তে ফরম জমা দিতে হবে।

কোথায় গিয়ে ইন্ডিয়ান ভিসার আবেদন করতে হয়

ইন্ডিয়ান ভিসা আবেদন করার জায়গাঃ

১.IVAC ঢাকা:কিশোরগঞ্জ, গোপালগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ, ফরিদপুর, মাদারীপুর, শরীয়তপুর, টাঙ্গাইল, ঢাকা, নরসিংদী, গাজীপুর, রাজবাড়ী, মুন্সিগঞ্জ,মানিকগঞ্জ এ সকল জেলার বসবাসকারী ঢাকা আইবিএসসি তে আবেদন করবেন।

২.IVAC যশোর:মাগুরা, যশোর, মেহেরপুর, নড়াইল,রাজবাড়ি, ফরিদপুর, ঝিনাইদহ, চুয়াডাঙ্গা এ সকল জেলার বসবাসকারী যশোর আইবিএসসি তে আবেদন করবেন।

৩.IVAC সাতক্ষীরা:সাতক্ষীরার সকল বসবাসকারীরা শুধুমাত্র সাতক্ষীরা আইভিএসসি তে আবেদন করতে পারবেন।

৪.IVAC বরিশাল:ভোলা,বরগুনা, পিরোজপুর,বরিশাল,জালোয়াখাটি,পটুয়াখালী,গোপালগঞ্জ ,মাদারীপুর এ সকল জেলার বসবাসকারীরা আইবিএসসি বরিশালে আবেদন করতে পারবেন।

৫.IVAC চট্টগ্রাম:চাঁদপুর, বান্দরবান, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, নোয়াখালী, লক্ষীপুর ,খাগড়াছড়ি, কক্সবাজার ,ফেনী, রাঙ্গামাটি এই জেলায় বসবাসকারীরা আইভিএসি চট্টগ্রামে আবেদন করতে পারবেন।

৬.IVAC রাজশাহী:রাজশাহী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, নওগাঁ ,পাবনা, সিরাজগঞ্জ ,জয়পুরহাট ,বগুড়া ,নাটোর, চুয়াডাঙ্গা ,মেহেরপুর, কুষ্টিয়া জেলায় বসবাসকারীরা আইভিসি রাজশাহীতে আবেদন করতে পারবেন।

৭.IVAC কুমিল্লা:চাঁদপুর, ফেনী, কুমিল্লা জেলায় বসবাসরত আইভিএসি কুমিল্লাতে আবেদন করতে পারবেন।

৮.IVAC নোয়াখালী:হাতিয়া,লক্ষীপুর,চাঁদপুর,নোয়াখালী বসবাসরত সকলেই আইভিএসই নোয়াখালীতে আবেদন করতে পারবেন।

৯.IVAC বগুড়া:সিরাজগঞ্জ,পাবনা,নাটোর,নওগাঁ,বগুড়া,গাইবান্ধা বসবাসরত সকলেই আইবিএসই বগুড়াতে আবেদন করতে পারবেন।

১০.IVAC রংপুর:দিনাজপুর নীলফামারী রংপুর লালমনিরহাট কুড়িগ্রাম গাইবান্ধা বসবাসরত সকল রংপুর আইভিএসিতে আবেদন করবেন।

১১.IVAC ঠাকুরগাঁও:দিনাজপুর,পঞ্চগ্রাম,নীলফামারী,ঠাকুরগাঁও বসবাসরত সকলে আইবিএসসি ঠাকুরগাঁও আবেদন করবেন।

১২.IVAC ময়মনসিং:জামালপুর ,নেত্রকোনা ,শেরপুর,ময়মনসিংহ জেলায় বসবাস সদর সকলে আইবিএসসি ময়মনসিংহে আবেদন করতে পারবেন।

আরো সকল জেলার তথ্য পেতে আইভিএসিএস মেইন ওয়েবসাইট ভিজিট করুন।

ইন্ডিয়ান টুরিস্ট ভিসা আবেদন করতে কত টাকা লাগে

আমরা অনেকেই মনে করি ইন্ডিয়ান ভিসা করার জন্য অনেক টাকা প্রয়োজন। আসলে এমনটা না। ইন্ডিয়ান ভিসা প্রসেসিং চার্জ হিসেবে ৮০০ টাকা বিডিটি+ ৩% চার্জ সার্ভিস চার্জ এর ওপর। আই ভি সি থেকে আবেদনকারীদের পরামর্শ দেওয়া হয় যে উপরে উল্লেখিত চার্জ ছাড়া কোন অতিরিক্ত চার্জ পরিশোধ করার প্রয়োজন নেই।
যদি এরকম অযাচিত উপায়ে আপনার কাছ থেকে অতিরিক্ত চার্জ নেয়ার চেষ্টা করে তাহলে তার বিরুদ্ধে আইনি মামলা নেওয়া যায়। ভারতীয় হাই কমিশন বা আইভিএসি এর কর্মচারী হিসেবে কাজ করার কথা বলে অনেক ভন্ড আছে যারা ভারতীয় ভিসা আবেদনকারীকে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে বলছে যে আবেদনপুত্রের সাথে সমস্যা রয়েছে এবং এই সমস্যা কারণে আবেদন পত্রটি প্রত্যাখ্যান হতে পারে।

যদি আপনি আপনার আবেদন প্রক্রিয়াভূত করতে চান তাহলে কিছু পরিমাণের টাকা বিকাশ একাউন্টে দিন। এ সকল কথা বলার কারনে অনেক আবেদনকারী চিন্তিত হয়ে সেই পরিমাণ চার্জ পরিশোধ করে। যার ফলে তারা প্রতিনিয়ত ধোকার শিকার হচ্ছে।

তাই ইন্ডিয়ান ভিসা আবেদন করার সময় অবশ্যই এ সকল জিনিস খেয়াল রাখবেন। কারণ ইন্ডিয়ান হাই কমিশন কেন্দ্র ভিসা আবেদনের প্রক্রিয়ার জন্য কোন টাকা দাবি করে না। তারা টাকার বিনিময়ে ভিসা প্রয়াস করে না। সুতরাং এ সকল বিষয়গুলির দিকে অবশ্যই সচেতন থাকুন।

ইন্ডিয়ান ভিসা পেতে কতদিন লাগে

অনেকের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে ইন্ডিয়ান ভিসা পেতে কতদিন লাগে। আসলে ইন্ডিয়ান ভিসা পেতে খুব বেশি সময় লাগে না। সর্বোচ্চ ১৫ থেকে ২০ দিনের মধ্যে ইন্ডিয়ান ভিসা পাওয়া যায়।ইন্ডিয়ান ভিসা তাড়াতাড়ি পাওয়ার জন্য কিছু দিক খেয়াল রাখতে হয়।

ভিসা আবেদনের সময় আপনার কাগজপত্রে যদি কোন ভুল থাকে তাহলে ভিসা পেতে সময় লাগবে।যদি আবেদন করার 20 দিনের বেশি সময় হয়ে যায় কিন্তু ভিসা হাতে পাননি তাহলে বুঝবেন আপনার ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া সঠিক হয়নি।ইন্ডিয়ান ভিসা প্রদানের সময় তারা তথ্যগুলো সঠিক কিনা প্রথমে যাচাই করেন। 

তথ্যে কোন ভুল পেলে তারা ভিসা প্রদান করে না। অনেক সময় ভিসার না পাওয়ার একটি কারণ লক্ষ্য করা যায় আবেদনকারী পাসপোর্ট এর মেয়াদ যদি ছয় মাসের কম থাকে তাহলেও ভিসা দেওয়া হয় না। তাই বিচার আবেদন করার পূর্বে অবশ্যই সকল তথ্য সঠিক কিনা তা যাচাই করে ভিসা আবেদন করবেন।

ইন্ডিয়ান ভিসা চেক করার নিয়ম

ইন্ডিয়ান ভিসা চেক করার নিয়ম অনেক সহজ। আপনি চাইলে ঘরে বসে ইন্ডিয়ান ভিসা চেক করতে পারবেন। আমরা অনেকেই ইন্ডিয়ান ভিসা আবেদন করার পর চিন্তিত হয়ে থাকে ভিসা দেওয়া হবে নাকি। সকল চিন্তা থেকে মুক্তি পেতে আপনি ঘরে বসে ইন্ডিয়ান ভিসা চেক করতে পারবেন। ইন্ডিয়ান ভিসা চেক করার নিয়ম:

প্রথমে আপনাকে ইন্ডিয়ান ভিসা এপ্লিকেশন সেন্টার (আইভেক), বাংলাদেশ ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে। এটি আপনি ivacbd.com লিখে সার্চ করলে ওয়েবসাইটটি পেয়ে যাবেন। ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে ভিসা আবেদন ট্র্যাক এই অপশনটিতে ক্লিক করুন। এই অপশনে ক্লিক করার পর একটি লিঙ্ক আসবে।

লিংকে ক্লিক করুন। লিংকে প্রবেশের পর ইন্ডিয়ান ভিসা এপ্লিকেশন ট্রাকিং নামে একটি পেজ ওপেন হবে। পেজের নিচের দিকে দুইটি অপশন থাকবে রেগুলার ভিস্যাপ্লিকেশন /পোর্ট এন্ড্রোচমেন্ট আর এ পি পি এ পি। আপনি রেগুলার ভিসা এপ্লিকেশনে ক্লিক করবেন। এই অপশনে ক্লিক করার পর দুইটি অপশন আসবে। প্রথমে ওয়েব ফাইল নাম্বার লিখতে হবে।

ওয়েব ফাইল নাম্বারটি আপনি পাসপোর্ট জমা দেওয়ার সময় যে টোকেন দেয়া হয় সেখানে পেয়ে যাবেন। দ্বিতীয়তঃ বিলো কোট টাইপ করতে হবে। বিলো কর টাইপ করার সময় অবশ্যই সঠিক টাইপ করতে হবে। এরপর সাবমিতে ক্লিক করতে হবে। সাবমিট ক্লিক করার পর তিনটি অপশন আসবে।

অপশন গুলো হলো ইন্ডিয়ান এম্বাসি, প্রিন্টিং ভিসা প্রসেসিং ও রিটার্ন টু আইভিএসি। এই অপশন গুলোর মধ্যে যে ঘরগুলো সবুজ হয়ে থাকবে তা আপনার ভিসার অবস্থান বুঝাবে। এই পদ্ধতি গুলো ফলো করে ইন্ডিয়ান ভিসা চেক করা যাবে। আশা করি ইন্ডিয়ান ভিসা চেক করার নিয়ম সম্পর্কে আপনারা অবগত হয়েছেন।

মন্তব্য

ইন্ডিয়ান টুরিস্ট ভিসা আবেদন করার নিয়ম অতি সহজ। এই সহজ কাজ করার জন্য অতিরিক্ত ভোগান্তি ভোগ করতে না চাইলে অবশ্যই ইন্ডিয়ান টুরিস্ট ভিসা আবেদন ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সম্পর্কে জানা উচিত।

আশা করি আজকের পোস্টটি আপনাদের উপকারে এসে। ইন্ডিয়ান টুরিস্ট ভিসা আবেদনের নিয়ম সম্পর্কে সকলকে অবগত করার জন্য অবশ্যই পোস্টটি শেয়ার করুন। এরকম আরো তথ্য পেতে www.twestinfo.com ভিজিট করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

টুইস্ট ইনফোর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন।প্রতিটি কমেন্টের উত্তর দেয়া হয়।

comment url