অল্প পড়ে পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করার উপায় জানুন
পড়ালেখায় মনোযোগ বৃদ্ধির উপায়
প্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুরা, আজকের আর্টিকেলে অল্প পড়ে পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট
করার উপায়, পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করার রুটিন, ইংরেজিতে ভালো রেজাল্ট করার
উপায় ও পরীক্ষার খাতায় লেখার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। আমরা অনেকেই
সঠিকভাবে ও নিয়ম মেনে পড়ালেখা না করার ফলে পরীক্ষায় খারাপ রেজাল্ট হয়।
ভালো রেজাল্ট করার জন্য আমাদের কিছু নিয়ম মেনে পড়াশোনা করতে হবে।সে সকল নিয়ম
মেনে পড়াশোনা করলে অল্প পড়ে পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করা সম্ভব। তাই অল্প পড়ে
পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করার সেরা ১২ টি উপায় সম্পর্কে জানতে অবশ্যই সম্পূর্ণ
পোস্টটি পড়ুন।
সূচিপত্র
ভূমিকা
আমরা অনেকেই সারাদিন পড়াশোনা করেও পরীক্ষায় ভালো নাম্বার তুলতে পারিনা। কারণ
আমরা সঠিক নিয়ম ও রুটিন করে পড়াশোনা করি না। প্রতিটা শিক্ষার্থী বন্ধুদের
প্রয়োজন সঠিক নিয়ম করে সকল বিষয়ে পড়াশোনা করতে।
আরো পড়ুন:তোকমা খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা
তাই এই নিয়ম সম্পর্কে আজকে আমি বিস্তারিত আলোচনা করব। আশা করি আজকের পোস্টটি
পড়লে তোমরা অল্প পড়ে ভালো রেজাল্ট করার উপায় ও আরও অনেক নিয়ম সম্পর্কে জানতে
পারবেন। চলো তাহলে ভালো রেজাল্ট করার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাক।
পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করার রুটিন
প্রতিটা শিক্ষার্থীদের প্রয়োজন রুটিন মেনে পড়াশোনা করা। কিন্তু আমাদের মধ্যে
৯০% শিক্ষার্থীরাই পড়াশোনার ক্ষেত্রে কোন রুটিন মেনে পড়াশোনা করি না। অনেক
শিক্ষার্থীর মনে প্রশ্ন আসে যে পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করার জন্য কতক্ষণ পড়া
উচিত। আসলে এই প্রশ্নের উত্তরে বলব যে এর কোন নির্দিষ্ট সময় নেই।
কারণ প্রতিটা শিক্ষার্থীর মেধা, বোঝার ক্ষমতা ও পড়াশোনার প্রতি মনোযোগ একরকম
হয়ে থাকে না। সে ক্ষেত্রে এক এক শিক্ষার্থীর ভিন্ন ভিন্ন সময় মেন্টেন করে পড়তে
হয়। তবে স্বাভাবিকভাবে বলা যায় একজন শিক্ষার্থীকে প্রতিদিন কমপক্ষে তিন থেকে
চার ঘন্টা পড়াশোনা করতে হবে যদি সে পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করতে চায়।
তবে এই সময়টা কম বা বেশি হতে পারে যদি একজন শিক্ষার্থী কিছু নিয়ম মেনে বা রুটিন
মোতাবেক পড়াশোনা করে। দৈনন্দিন যে সকল নিয়ম বা রুটিন মেনে পড়াশোনা করলে
পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করা সম্ভব তার কিছুটা নমুনা নিচে ব্যাখ্যা করা হলো:
১. সময় নির্ধারণ করা: পরীক্ষা ভালো করার জন্য সময় নির্ধারণ করা হল একটি
মূল মন্ত্র। সময় ঠিকমতো অনুসরণ করতে না পারলে পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করা সম্ভব
হয় না। প্রতিটা শিক্ষার্থীর প্রয়োজন একটি নির্দিষ্ট সময়সূচি তৈরি করা এবং সেই
সময়সূচী অনুযায়ী প্রতিদিন পড়তে বসা। অবশ্যই এই সময়সূচী একটানা হওয়া যাবে না।
পড়ার সময়ের মাঝে মাঝে বিরতি নিতে হবে। প্রতিদিন ঠিক একই সময়ে পড়া শুরু করতে
হবে এবং শেষও করতে হবে।
২. পর্যাপ্ত পরিমাণে খাবার: একজন শিক্ষার্থী যদি বিভিন্ন ভিটামিন বা
পুষ্টির অভাবে ভোগে তাহলে তার পড়ার প্রতি মনোযোগ ও সরন শক্তি কমে যাবে। তাই
প্রতিটি শিক্ষার্থীদের প্রয়োজন নিয়মিত পর্যাপ্ত পরিমাণের খাবার খাওয়া এবং
অবশ্যই ভিটামিন বা পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া।
৩. পর্যাপ্ত বিশ্রাম নেওয়া: একজন শিক্ষার্থী সারাদিনে নানান কাজের ফলে
দুর্বলতা অনুভব করতে পারে। তাই তাদের পর্যাপ্ত বিশ্রাম নেওয়া অত্যন্ত প্রয়োজন।
পর্যাপ্ত বিশ্রাম নেওয়ার ফলে তাদের পড়াশোনায় মনোযোগ বৃদ্ধি পাবে এবং পড়া মনে
রাখার ক্ষমতা বেড়ে যাবে।
৪. পর্যাপ্ত পরিমাণের ঘুমানো: প্রতিদিন একই সময়ে ১ থেকে ২ ঘন্টা একজন
শিক্ষার্থীকে ঘুমাতে হবে। অবশ্যই তা একই সময় হতে হবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমানোর
ফলে একজন শিক্ষার্থীর স্মৃতিশক্তি ভালো থাকবে এবং মনোযোগ বৃদ্ধি পাবে।
৫. আউটিং করা: একজন শিক্ষার্থীকে প্রতিদিন কিছু সময়ের জন্য বাহিরে ঘুরতে
যেতে হবে। এতে করে শিক্ষার্থীর সারাদিন এর ক্লান্তি ও বিরক্তি ভাব কমে যাবে।
পড়ালেখার মনোযোগ বৃদ্ধি করবে এবং পড়ার প্রতি আগ্রহ সৃষ্টি হবে।
৬.নোট তৈরি করা: প্রতিদিন একজন শিক্ষার্থী যতটুকু পড়া শেষ করবে অবশ্যই
তার নোট তৈরি করতে হবে। এতে করে পুরনো পড়া সহজেই মনে রাখা সম্ভব হবে।
উপরোক্ত বিষয়গুলো অবশ্যই প্রতিটি শিক্ষার্থীর থাকা প্রয়োজন। এই সকল নিয়ম মেনে
চললে তাদের পড়ার প্রতি মনোযোগ বাড়বে এবং পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করার সম্ভাবনা
বাড়বে।
অল্প পড়ে পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করার উপায়
আমাদের মধ্যে অনেকেই অল্প পড়ে পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করতে চাই। কিন্তু আসলেই কি
এটি সম্ভব? হ্যাঁ সম্ভব। আমরা চাইলে অল্প পড়ে পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করতে পারব।
তাই আজকে এরকম অসম্ভব জিনিসটা সম্ভব করে দেখাতে তোমাদের মাঝে এরকমই কিছু টিপস
শেয়ার করব। যে সকল টিপস মেনে পড়াশোনা করলে অল্প পড়াতেই পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট
করা সম্ভব। চলো তাহলে টিপস গুলো জানা যাক:
- পড়াগুলোকে সাজিয়ে পড়া: প্রথমত তোমাকে তোমার প্রতিটি পড়া সাজিয়ে পড়তে হবে। কোন বিষয়ের পর কোন বিষয় পড়বে তাকে সুন্দরভাবে সাজানো। প্রায় ৯০% শিক্ষার্থী তাদের পড়া সাজিয়ে পড়ে না। যার ফলে পুরনো পড়া তারা মুহূর্তেই ভুলে যায়।
- ক্লাসের পড়া ফলো করা: আমরা অনেকেই ক্লাসে অমনোযোগী থাকি। যার কারনে ক্লাসের পড়া আমরা কিছুই বুঝতে পারি না। বুঝতে না পারার কারণে আমরা বাইরে টিউশন পড়ি। এতে করে ক্লাসের পড়া শেষ করা সম্ভব হয় না।পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করতে হলে প্রথমে ক্লাসের পড়া ফলো করতে হবে। প্রতিদিনের পড়া প্রতিদিন শেষ করতে হবে এবং শিক্ষক কি বলছে তা মনোযোগ সহকারে শুনতে হবে।
- বন্ধুদের সাথে একত্রে পড়তে বসা: আমরা যদি আমাদের বন্ধুদের সাথে পড়তে বসি এতে করে পড়ার মনোযোগ বৃদ্ধি পায় এবং পড়তে বসার আগ্রহ বেড়ে যায়। তাই আমাদের উচিত বন্ধুদের সাথে একত্রে পড়তে বসা অর্থাৎ গ্রুপ স্টাডি করা।
- লেখার অভ্যাস গড়ে তোলা: আমরা সবাই পড়তে পছন্দ করি। কিন্তু পড়া শেষ করে তা লিখতে একটুও ভালো লাগেনা। ফলে আমাদের পড়া গুলো আমরা সহজেই ভুলে যাই। তাই পড়া শেষ করে অবশ্যই মুখস্থ করা পড়ার লেখার অভ্যাস গড়ে তোলা। ফলে ওই পড়া আমরা সহজেই মনে রাখতে পারি।
- ভুল থেকে নতুন করে শিখা: অনেক সময় আমরা লিখতে গিয়ে ভুল শব্দ বা ভুল বাক্য লিখে ফেলি। এই ভুল বাক্য বা ভুল শব্দ যখন আমরা আবার সঠিক করে লিখি তখন এই শব্দ বা বাক্যগুলো আমাদের বেশি করে মনে থাকে। তাই লেখার সময় যতবার ভুল হবে ততবার সঠিক করে লিখলে সেই পড়াগুলো ভালোভাবে মনে থাকে।
- নিয়মিত রিডিং পড়া: আমাদের সকলের উচিত নিয়মিত আমাদের পাঠ্য বইগুলোকে রিডিং পড়া। রিডিং পড়ার কারণে ছোট ছোট বিষয়গুলো আমাদের মনে থাকে। অনেক সময় দেখা যায় পরীক্ষার হলে প্রশ্ন কমন না পড়ার কারণে আমরা ভীত হয়ে যাই। সে ক্ষেত্রে নিয়মিত রিডিং পড়লে সে সকল প্রশ্নের উত্তর কিছুটাও লিখা সম্ভব হয়।
- আলসে ভাব দূর করা: শিক্ষাজীবনে অলসতা একটি বড় শত্রু। অলসতার কারণে অনেক শিক্ষার্থীরা ভালো ফলাফল করতে পারেনা বা তাদের স্বপ্ন পূরণে ব্যর্থ হয়। তাই প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে অলসতা দূর করে নিয়মিত পড়তে বসতে হবে।
- সঠিক বন্ধু নির্বাচন করা:কথায় আছে "সৎ সঙ্গে স্বর্গবাস, অসৎ সঙ্গে সর্বনাশ"। আমরা যদি সঠিক বন্ধু নির্বাচন করতে না পারি তাহলে আমাদের স্বপ্ন পূরণ করা সম্ভব হবে না বা পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করতে পারবো না। এবং সৎ বন্ধু সাথে সম্পর্ক করলে আমরা কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারবো।
পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করার জন্য আমাদের পরীক্ষার পূর্বে কিছু নিয়ম অনুসরণ করতে
হবে। যেমন:
- পরীক্ষার পূর্বে অবশ্যই মাথা ঠান্ডা রাখতে হবে।
- অবশ্যই পজেটিভ মেন্টালিটি বজায় রাখতে হবে।
- পরীক্ষার হলে তাড়াহুড়া করা যাবে না।
- পরীক্ষা পরিদর্শক শিক্ষকের সাথে ভালো আচরণ করতে হবে।
- প্রশ্নপত্রে সকল উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করতে হবে।
- প্রশ্নপত্রে সকল প্রশ্ন মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।
- পরীক্ষার শেষে রিভাইস দিয়ে ভুল সংশোধন করতে হবে।
ইংরেজিতে ভালো রেজাল্ট করার উপায়
অনেক শিক্ষার্থী ইংরেজি শব্দ শুনলে ভয় পেয়ে যায়। তারাভাবে ইংরেজি অনেক কঠিন
বিষয় যার কারণে পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করতে পারেনা। যদি প্রশ্ন করা হয়
ইংরেজিতে ভালো রেজাল্ট করার উপায় কি তাহলে বলব পরিশ্রম ও অধ্যাবসায় এর মাধ্যমে
ইংরেজিতে ভালো রেজাল্ট করা সম্ভব।
ইংরেজি পড়ার কিছু নিয়ম ও ধারণ রয়েছে যেগুলো ধাপ অনুসারে পড়লে সহজে ইংরেজিতে
ভালো রেজাল্ট করা যায়। ইংরেজি রিডিং পড়ার জন্য প্রথমে ইংরেজি শব্দের অর্থ পড়তে
হবে। এতে করে সহজে ইংরেজি গল্পের অর্থ বুঝা যায়। কোন প্রকার গাইড বই ছাড়া
ইংরেজি রিডিং পড়া যায়।
বেশি বেশি ইংরেজি ভোকাবুলারি প্র্যাকটিস করলে ইংরেজি রিডিং পড়া অনেক সহজ হয়ে
যায়। ইংরেজি লেখার সময় আমরা প্রচুর পরিমাণে গ্রামারে ভুল করে থাকি। এই ভুল ঠিক
করার জন্য ইংরেজি দ্বিতীয় পত্র বইয়ের ব্যাকরণ অংশ ভালো করে পড়তে হবে।
কোথায় কোন ভার্ব বসবে, কোথায় টেন্স কেমন হবে এগুলো ভালোভাবে অনুসরণ করতে হবে।
গ্রামার ও ভোকাবুলারি ঠিক ভাবে প্র্যাকটিস করলে বিভিন্ন রচনা লিখাও রিডিং পড়া
অনেক সহজ হয়ে যায়। তাই বলবো ইংরেজিতে ভালো রেজাল্ট করার উপায় হচ্ছে ভোকাবুলারি
ও গ্রামার বই ভালোভাবে পড়া।
পরীক্ষার খাতায় লেখার নিয়ম
পরীক্ষার খাতায় লেখারও কিছু নিয়ম রয়েছে। দেখা যায় অনেক শিক্ষার্থী সঠিকভাবে
পরীক্ষার খাতায় নিয়ম মেনে লিখতে পারেনা যার কারণে ও তাদের পরীক্ষার ফলাফল তেমন
বেশি ভালো হয় না। অনেক ভালো পড়াশোনা করে, পরীক্ষার ভালো প্রিপারেশন নেওয়ার
পরেও খাতায় লিখার নিয়ম না জানার কারণে পরীক্ষার ফলাফল খারাপ হয়। তাই আজকের
আর্টিকেলে পরীক্ষার খাতায় লেখার নিয়ম সম্পর্কে কিছুটা ধারণা দেওয়া হবে। যেমন:
- খাতায় লেখার সময় আমরা অনেকেই বিভিন্ন রঙের কলম ব্যবহার করি। এই বিভিন্ন রঙের কলম ব্যবহার করার ফলে খাতার সৌন্দর্য নষ্ট হয়। অনেক শিক্ষার্থী রয়েছে যারা একটু ডিজাইন করতে গিয়ে খাতার পরিবেশ নষ্ট করে। তাই খাতায় লেখার সময় কালো,নীল ও পেন্সিল ব্যতীত অন্য কোন কালি ব্যবহার করা যাবে না।
- পরীক্ষা দেওয়ার পূর্বে খাতায় নিজের রোল নাম্বার রেজিস্ট্রেশন নাম্বার সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে।
- পরীক্ষার খাতায় অবশ্যই পেন্সিল দিয়ে স্কেলিং করতে হবে। খাতায় স্কেলিং করার সময় অবশ্যই খাতার যেকোনো দুইপাশে স্কেল করতে হবে।
- প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার সময় যথেষ্ট গতিতে লিখতে হবে। এতে লেখা খারাপ হলেও কোন সমস্যা নেই। তবে চেষ্টা করতে হবে লেখা যাতে বুঝা যায় এরকম করে লিখতে।
- বিভিন্ন প্রশ্নের পয়েন্ট কোটেশন এবং কত নম্বর প্রশ্ন লিখা হচ্ছে তা সঠিকভাবে উল্লেখ করতে হবে।
- লুজ শিট নেওয়ার সময় একটু সতর্ক থাকতে হবে। কারণ লুজ শিট শেষ না করা পর্যন্ত অন্যটি নেওয়া উচিত নয়। তাই একটি লুজ শিট শেষ করে অন্য একটি লুজ শিট নিতে হবে।
- অবশ্যই সব প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। এবং প্রতিটি প্রশ্নের উত্তর সঠিকভাবে লিখতে হবে। অনেক শিক্ষার্থী প্রশ্নের উত্তর লিখার সময় নিজের ইচ্ছামত লিখে আসে। এ সকল কাজ করার পূর্বে সতর্ক থাকতে হবে।
- প্রশ্নের উত্তর ধারাবাহিকতা রক্ষা করে লিখার চেষ্টা করতে হবে। এতে করে যে শিক্ষক খাতা দেখবে সে খুশি হবে এবং ভালো নাম্বার দিবে।
- প্রশ্নের উত্তর লিখার সময় বানান সঠিকভাবে লিখতে হবে। বানান ভুল হওয়ার কারণেও অনেক সময় পরীক্ষার ফলাফল খারাপ হয়।
- পরীক্ষা শেষে খাতা রিভাইস করতে হবে এবং ভুল ঠিক করে দিতে হবে।
মন্তব্য
আমাদের সকলেরই ভালো ফলাফল করার এবং জীবনে ভালো কিছু করার স্বপ্ন থাকে। কিন্তু ভুল
পরিকল্পনা ও ঠিকমতো পড়ালেখা না করার কারণে আমরা আমাদের স্বপ্ন পর্যন্ত পৌঁছাতে
পারিনা। তাই প্রতিটি শিক্ষার্থীর প্রয়োজন নিয়ম মেনে পড়াশোনা করা ও নিয়ম মেনে
পরীক্ষার খাতায় লেখা।
আশা করি আজকের পোষ্টের মাধ্যমে তোমরা জানতে পেরেছ অল্প পড়ে পরীক্ষায় ভালো
রেজাল্ট করার উপায় এবং পরীক্ষার খাতায় লেখার নিয়ম ও ইংরেজিতে ভালো রেজাল্ট
করার উপায়। এই আর্টিকেলটি ভালো লাগলে অবশ্যই কমেন্টের মাধ্যমে জানাও। এবং
পড়ালেখা ও অন্যান্য আরো বিষয়ে জানতে
www.twestinfo.com পেজে চোখ রাখো।
টুইস্ট ইনফোর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন।প্রতিটি কমেন্টের উত্তর দেয়া হয়।
comment url